The best players are the best every time


 আমার পোস্টে আপনাকে স্বাগতম

আগের ম্যাচটা যতটা না ইনজয় করলাম তার চেয়ে কিছু বিষয় শিখলাম এবং বুঝলাম এবং তা একটু লেখার চেষ্টা করলাম এবং তুলিয়া ধোরর চেস্টা কোরলাম


মুশফিকের না থাকাটা যে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে সেটি দেখলাম, নরভোরাএই স্কোরটাকে আরো উপরে নেওয়া যেত, ব্যাটিং বিপর্যয় কে সামাল দিয়ে না খেলতে পারা।। শট সিলেকশনে ভুল এবং মিডল অর্ডার পতন। হয়ত মি. ডিপেন্ডেবল থাকলে স্কোরটা আরেকটু বাড়তে পারত এবং পাসপাসি মনোবোল বেসি হয় নতুন প্লেয়ারের


সাকিব আল হাসান। বাংলাদেশের হয়ে তার জেতা ম্যাচে কোনোটাতেই হয়ত তার কম অবদান নেই। এমন একজন শতাব্দীর অন্যতম সেরা অলরাউন্ডারের সার্ভিস আমরা পাচ্ছি এইটাই অনেক। তার রান ২ সং্খ্যাই থাকলে কিংবা উইকেট পেলে আমরা এপ্রিসিয়েট করলেও আজকের এই খারাপ সময়েই অনেক কে দেখছি তাকে গালি পর্যন্ত দিচ্ছেন!! ভাবা যায়? আগের ৩ ম্যাচেই তিনি ব্রেক থ্রু এনেছেন। আগের ২ ম্যাচে তো সেইম সময়ে সেইম টিম কন্ডিশনে ব্রেক থ্রু আনলেন যখন উইকেট আসলেই দরকার ছিল। কালকের ম্যাচে তরুণদের উজ্জীবিতও করে রেখেছিলেন তিনি। তার অবদান ভুলে তাকে দোষারোপ করলাম আর আমরা খুব পন্ডিত হয়ে গেলাম না


মুস্তাফিজ বাংলাদেশের বোলিং ইউনিট লিড দেবে। মুস্তাফিজুর রহমান তার বোলিং নৈপূণ্যতা দিয়ে মুগ্ধ করছেন সবাইকে। তার এমন ভ্যারিয়েশন আর ম্যাচে ফিরিয়ে আনার উদ্দীপনা দেখে বোঝা যায় অদূর ভবিষ্যতে তিনি বোলিং ইউনিটে লিড দেবনই!

বি.দ্র: এই পোস্টে আমি ব্যাটিং ইউনিটকে ব্যর্থ বলছি না, কিংবা সাকিবকে অবজ্ঞা করার কাতারেও সবাইকে দাড় করাচ্ছি না। ধন্যবাদ।





Post a Comment

2 Comments